Ele leu todas as noites que a pobreza não vai tocar em álcool oyakbiyaha
সুরা আর রাহমান, সুরা হাদিদ ও সুরা ওয়াকিয়া’র তেলাওয়াতকারীকে কেয়ামতের দিন জান্নাতুল ফিরদাউসের অধিবাসী হিসেবে ডাকা হবে। অন্য এক হাদিসে আছে, সুরা ওয়াকিয়াহ হলো ধনাঢ্যতার সুরা, সুতরাং তোমরা নিজেরা তা পড় এবং তোমাদের সন্তানদেরকেও এ সুরার শিক্ষা দাও। অন্য এক বর্ণনায় আছে: তোমাদের নারীদেরকে এ সুরার শিক্ষা দাও। আম্মাজান হজরত আয়েশা [রা.] কে এ সুরা তেলাওয়াত করার জন্য আদেশ করা হয়েছিল। তাছাড়া এ সুরা শারিরিক সুস্থতা রক্ষা ও অসুস্থতা দূরীকরণেও উপকারী। ইমাম গাজালী রহ. বলেন: মাশায়েখদের কাউকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে, আমাদের আওলিয়ায়ে কিরামের মধ্যে যে অভাবের সময় সুরা ওয়াকিয়াহ তেলাওয়াতের আমল জারী আছে তার উদ্দেশ্য কি এটা নয় যে, এর উছিলায় আল্লাহ তায়ালা যেনো অভাব মোচন করে দেন এবং দুনিয়াবী প্রাচুর্য দান করেন, তাহলে আখেরাতের আমল দিয়ে দুনিয়াবী সম্পদ কামনা করা কি বৈধ হলো? তখন তিনি উত্তরে বলেছিলেন, এ আমলের দ্বারা তাদের উদ্দেশ্য ছিল, আল্লাহ তায়ালা যেনো তাদেরকে যে হালাতে রেখেছেন তার উপরই তুষ্ট থাকার তৌফিক দান করেন। অথবা এমন রিজিক দান করেন যার দ্বারা তারা ইবাদতের শক্তি যোগাবেন অথবা ইলম অর্জনের পাথেয় যোগাবেন। তাই এখানে দুনিয়া তলব করা উদ্দেশ্য হলো না বরং নেকীর কাজের উদ্দেশ্য করা হলো।